উৎপত্তি, উৎপাদন ও বাহ্যিক বৈশিষ্ট্যের ভিত্তিতে পৃথিবীতে বিভিন্ন জাতের টার্কি পাওয়া যায়। জাতগুলো মাংস উৎপাদনের কাজে ব্যবহৃত হয়। জবটিতে বানিজ্যিক ভাবে উৎপাদনের জন্য ব্যবহৃত টার্কির জাতসমূহের সংক্ষিপ্ত বর্ণনা যেমন উৎপত্তি, দৈহ্যিক বৈশিষ্ট্য, উৎপাদন ইত্যাদি সম্পর্কে জানা যায়। পরীক্ষণ কালে সকল জাত সংগ্রহ করা সম্ভব না হলে বই পত্র ও ম্যাগাজিন হতে ছবি ও তথ্য সংগ্রহ করা হয় এবং প্রয়োজনীয় পোস্টার ও স্লাইড করে তা প্রদর্শন করা হয়।
পারদর্শিতা নির্ণায়ক / মানদণ্ড :
১) বিভিন্ন জাতের টার্কির সনাক্তকারী বৈশিষ্ট্য বলতে পারা
২) বিভিন্ন জাতের টার্কি সনাক্ত করা
৩) বিভিন্ন প্রকার ছবি, তথ্য সংগ্রহ করা
(ক) ব্যক্তিগত সুরক্ষা সরঞ্জাম (পিপিই)
খ) প্রয়োজনীয় কাচামালঃ
গ) প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি:
কাজের ধারাঃ
১) বিভিন্ন জাতের টার্কি সংগ্রহ করে পাশাপাশি খাঁচায় সাজিয়ে রাখ।
২) সম্ভব না হলে তাদের প্রয়োজনীয় ছবি ও তথ্যযুক্ত স্লাইড সংগ্রহ কর।
৩) বিভিন্ন জাতের বাহ্যিক বৈশিষ্ট্য ও উৎপাদন সহ প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহ কর।
৪) নিরাপত্তামূলক পোষাক যেমন অ্যাপ্রন ও হ্যান্ড গ্লোভস পরে নাও ।
৫) বিভিন্ন জাতের টার্কি ধরে এদের বাহ্যিক বৈশিষ্ট্যসমূহ সনাক্ত করে সংগৃহীত তথ্যের সাথে মিলিয়ে নাও ৷
৬) টার্কি জাতগুলো উৎপাদন বৈশিষ্ট্যের ভিত্তিতে এবং পালনের উদ্দেশ্য অনুসারে শ্রেণিবিভাগ কর ৷
৭) বিভিন্ন জাতের টার্কিগুলোর ছবি এঁকে এদের বৈশিষ্ট্যসমূহ চিহ্নিত করে লিপিবদ্ধ কর।
ছকে টার্কির বৈশিষ্ট্যসমূহ চিহ্নিত করে লিপিবদ্ধ কর
সতর্কতাঃ
১. বিভিন্ন জাতের টার্কি পৃথকভাবে রেখে সাবধানতার সাথে পর্যবেক্ষণ করতে হবে যেন এক জাতের সাথে অন্য জাত মিশে না যায় ।
২. টার্কি সঠিক ভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে যেন ছুটে না যায় ও গায়ে বিষ্ঠা না লাগে ৷
আরও দেখুন...